স্টাফ রিপোর্টার : রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চলতি মাসে করোনা ও উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু ৫০০ ছাড়িয়েছে। ১ জুলাই থেকে ২৭ জুলাই পর্যন্ত এ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়াল ৫০৫ জনে। করোনা ধরা পড়ার পর গত বছরের মে থেকে এ পর্যন্ত হাসপাতালে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড এটি।
গত ২৭ দিনে মারা যাওয়া ৫০৫ জনের মধ্যে করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর মারা গেছেন ১৬১ জন। আর শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে নমুনা পরীক্ষার আগেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৩০৯ জন। বাকি ৩৫ জন মারা যান করোনামুক্ত হওয়ার পর পরবর্তি স্বাস্থ্য জটিলতায়।
এর আগে গত জুন মাসে এ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মারা যান ৪০৫ জন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত ছিলেন ১৮৯ জন। বাকিরা মারা যান নমুনা পরীক্ষার আগে করোনার উপসর্গ নিয়ে।
এদিকে, রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২৯ জন, ফেব্রুয়ারিতে ১৭, মার্চে ৩১, এপ্রিলে ৭৯ ও মে মাসে ১২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর গত বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ছিল জুলাই মাসে ১১১ জন।
এছাড়াও গত বছরের মে মাসে পাঁচজন, জুন মাসে ৩৭ জন, জুলাইয়ে ১১১ জন, আগস্টে ৯৭ জন, সেপ্টেম্বরে ৫০ জন, অক্টোবরে ২৮ জন, নভেম্বরে ৩১ জন এবং ডিসেম্বর মাসে মারা যায় ৩৪ জন।
গত বছরের এপ্রিল থেকে চলতে বছরের জুন পর্যন্ত রামেক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭ হাজার ১৬১ জন রোগী। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন ৫ হাজার ৯২৭ জন। এই ১৪ মাসে মারা গেছেন ১ হাজার ৭৮ জন। এর মধ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৩৪৬ জনের। অন্যদের মৃত্যু হয়েছে উপসর্গ নয়তো অন্যান্য শারীরিক জটিলতায়।
এদিকে, সোমবার সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টার মধ্যে হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২১ জন মারা গেছেন; যাতের মধ্যে করোনা পজেটিভ ছিল ১০ জনের। বাকি ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনা সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে। নমুনা পরীক্ষার আগেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান।
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহীর সাতজন, পাবনার পাঁচজন, নওগাঁর চারজন, নাটোরের তিনজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন এবং ঝিনাইদহের একজন মারা গেছেন। এই একদিনে রাজশাহীর তিনজন, নাটোরের দুজন, নওগাঁর দুজন, পাবনার দুজন এবং ঝিনাইদহের একজন করে মোট ১০ জন মারা গেছেন করোনা সংক্রমণে।
এ ছাড়া করোনা সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন রাজশাহীর চারজন, পাবনার তিনজন, নওগাঁর দুজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন এবং নাটোরের একজনসহ মোট ১১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ জন পুরুষ এবং ১০ জন নারী প্রাণ হারিয়েছেন করোনা ইউনিটে।নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চলতি মাসে করোনা ও উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু ৫০০ ছাড়িয়েছে। ১ জুলাই থেকে ২৭ জুলাই পর্যন্ত এ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়াল ৫০৫ জনে। করোনা ধরা পড়ার পর গত বছরের মে থেকে এ পর্যন্ত হাসপাতালে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড এটি।
গত ২৭ দিনে মারা যাওয়া ৫০৫ জনের মধ্যে করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর মারা গেছেন ১৬১ জন। আর শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে নমুনা পরীক্ষার আগেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৩০৯ জন। বাকি ৩৫ জন মারা যান করোনামুক্ত হওয়ার পর পরবর্তি স্বাস্থ্য জটিলতায়।
এর আগে গত জুন মাসে এ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মারা যান ৪০৫ জন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত ছিলেন ১৮৯ জন। বাকিরা মারা যান নমুনা পরীক্ষার আগে করোনার উপসর্গ নিয়ে।
এদিকে, রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২৯ জন, ফেব্রুয়ারিতে ১৭, মার্চে ৩১, এপ্রিলে ৭৯ ও মে মাসে ১২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর গত বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ছিল জুলাই মাসে ১১১ জন।
এছাড়াও গত বছরের মে মাসে পাঁচজন, জুন মাসে ৩৭ জন, জুলাইয়ে ১১১ জন, আগস্টে ৯৭ জন, সেপ্টেম্বরে ৫০ জন, অক্টোবরে ২৮ জন, নভেম্বরে ৩১ জন এবং ডিসেম্বর মাসে মারা যায় ৩৪ জন।
গত বছরের এপ্রিল থেকে চলতে বছরের জুন পর্যন্ত রামেক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭ হাজার ১৬১ জন রোগী। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন ৫ হাজার ৯২৭ জন। এই ১৪ মাসে মারা গেছেন ১ হাজার ৭৮ জন। এর মধ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৩৪৬ জনের। অন্যদের মৃত্যু হয়েছে উপসর্গ নয়তো অন্যান্য শারীরিক জটিলতায়।
এদিকে, সোমবার সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টার মধ্যে হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২১ জন মারা গেছেন; যাতের মধ্যে করোনা পজেটিভ ছিল ১০ জনের। বাকি ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনা সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে। নমুনা পরীক্ষার আগেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান।
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহীর সাতজন, পাবনার পাঁচজন, নওগাঁর চারজন, নাটোরের তিনজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন এবং ঝিনাইদহের একজন মারা গেছেন। এই একদিনে রাজশাহীর তিনজন, নাটোরের দুজন, নওগাঁর দুজন, পাবনার দুজন এবং ঝিনাইদহের একজন করে মোট ১০ জন মারা গেছেন করোনা সংক্রমণে।
এ ছাড়া করোনা সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন রাজশাহীর চারজন, পাবনার তিনজন, নওগাঁর দুজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন এবং নাটোরের একজনসহ মোট ১১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ জন পুরুষ এবং ১০ জন নারী প্রাণ হারিয়েছেন করোনা ইউনিটে।